ব্যাখ্যা :  খিলাফত আন্দোলন, যা ভারতীয় মুসলিম আন্দোলন (1919-24) নামেও পরিচিত, ব্রিটিশ ভারতের মুসলিম নেতা শওকত আলী, মৌওলানা মোহাম্মদ আলী জওহর, হাকিম আজমল খান এবং আবুল কালাম আজাদের নেতৃত্বে পরিচালিত হয়।    

ব্যাখ্যা :  ব্রিটিশ অসামরিক কর্মচারী অ্যালান অক্টাভিয়ান হিউম, 1885 সালের 28 ডিসেম্বর ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস গঠন করেছিলেন।

1940 সালের 22-24 মার্চ লাহোরে অনুষ্ঠিত অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগের বার্ষিক অধিবেশনে ব্রিটিশ ভারতের মুসলমানদের জন্য পৃথক জন্মভূমি প্রতিষ্ঠার প্রস্তাবটি পাকিস্তানের ইতিহাসের একটি যুগান্তকারী দলিল।

সিপাহী বিদ্রোহের প্রথম শহীদ হলেন মঙ্গল পান্ডে । সিপাহী বিদ্রোহ প্রথম ব্যারাকপুরে ঘটেছিল।

1887 সালে, ডাফরিন একটি বক্তৃতায় এটি বলেছিলেন।

[  1930 সালের 8 ই ডিসেম্বর বিনয় বসু ইউরোপীয় পোশাক পরে দীনেশ গুপ্ত এবং বাদল গুপ্তের সাথে “রাইটার্স বিল্ডিং”-এ প্রবেশ করেন এবং সিম্পসনকে তার অফিসে গুলি করে হত্যা করেছিলেন।]

1919 সালের 13ই এপ্রিল পাঞ্জাবের অমৃতসরের জালিয়ানওয়ালাবাগে এই হত্যাকাণ্ড  ঘটেছিল। ভারপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার-জেনারেল রেজিনাল্ড ডায়ারের নির্দেশে ব্রিটিশ সেনা  নিরস্ত্র  ভারতীয় নাগরিকদের একটি ভিড়ের মধ্যে গুলি চালিয়েছিল। 41জন শিশু সহ কমপক্ষে 400 জনের মৃত্যু হয়।

১৯১৯ খ্রিষ্টাব্দের ১৮ই মার্চ ব্রিটিশ সরকার এই আইন প্রণয়ন করেন। 

ব্যাখ্যা : 1919 খ্রিষ্টাব্দের 18ই মার্চ ব্রিটিশ সরকার  Rowlatt আইন প্রণয়ন করে । 1919 সালের 13ই এপ্রিল পাঞ্জাবের অমৃতসরের জালিয়ানওয়ালাবাগে হত্যাকাণ্ড  ঘটেছিল। ভারপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার-জেনারেল রেজিনাল্ড ডায়ারের নির্দেশে ব্রিটিশ সেনা  নিরস্ত্র  ভারতীয় নাগরিকদের একটি ভিড়ের মধ্যে গুলি চালিয়েছিল। 41জন শিশু সহ কমপক্ষে 400 জনের মৃত্যু হয়। 

[ অরবিন্দ ঘোষ 1893-94 সালে ‘New Lamps for the Old’ শীর্ষক কয়েকটি নিবন্ধের মাধ্যমে নরমপন্থী কংগ্রেসের সমালোচনা করেছিলেন।]

লর্ড  ওয়েলেসলী  ১৭৯৮ থেকে ১৮০৫ সাল পর্যন্ত ভারতের গভর্নর জেনারেল ছিলেন। অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি অনুসারে ভারতীয় রাজ্যসমূহ ব্রিটিশ নয় এমন ইউরোপীয় কর্মকর্তাদের সাময়িকভাবে বরখাস্ত, তাদের রাজ্যে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর একটি অংশকে ভরণপোষণ ও ব্রিটিশদের নিকট বৈদেশিক বিষয়াবলি সমর্পণ করার মাধ্যমে ব্রিটিশদের নিরাপত্তার অধীনে আসতে বাধ্য হয়। এর বিনিময়ে কোম্পনি এ রাজ্যগুলির অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে স্বাধীনতার নিশ্চয়তা এবং তাদেরকে বিদেশি আক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষার অঙ্গীকার প্রদান করে। 

[গভর্নর-জেনারেল লর্ড কর্নওয়ালিসের নেতৃত্বে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি 1793 সালে বাংলায় চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত কার্যকর করেছিল।]

[ 1920 সালের 1 লা আগস্ট মহাত্মা গান্ধীর নেতৃত্বে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (আইএনসি) অসহযোগ আন্দোলন শুরু করে।]

1917 সালে কোলকাতা অধিবেশনে অ্যানি বেসান্ত ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রথম মহিলা সভাপতি নির্বাচিত হন। 1925 সালে কানপুর অধিবেশনে সরোজিনী নাইডু ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রথম ভারতীয় মহিলা সভাপতি নির্বাচিত হন।

জাতীয় কংগ্রেসের প্রথম অধিবেশন 1885 সালে মুম্বাইয়ে অনুষ্ঠিত হয়।

ঢাকা অনুশীলন সমিতি 1905 সালের নভেম্বর মাসে ঢাকা শহরে প্রতিষ্ঠিত। এটি অনুশীলন সমিতির একটি শাখা ছিল।

ব্যাখ্যা :  বক্সারের যুদ্ধ হেক্টর মুনরোর নেতৃত্বাধীন ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এবং মীর কাশিমের  সেনাবাহিনীর মধ্যে হয়।

ব্যাখ্যা :  দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়  1943 সালের অক্টোবরে অস্থায়ী আজাদ হিন্দ সরকার   জাপান অধিকৃত সিঙ্গাপুরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। 

1800 সালের 18 ই আগস্ট,  ভারতের গভর্নর জেনারেল লর্ড রিচার্ড ওয়েলেসলি, ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ  প্রতিষ্ঠা করেন।

1947সালে ভারতের স্বাধীনতার সময় সরকারিভাবে 565টি দেশীয় রাজ্য ভারতজুড়ে অবস্থিত ছিল। এগুলোর মধ্যে মাত্র 21টির বাস্তবিক সরকার ছিল যার মধ্যে চারটি ছিল বৃহত্তম। এগুলো হল হায়দ্রাবাদ, মহিশুর, বরোদা এবং জম্মু ও কাশ্মির।

‘বন্দে মাতরম’ গানটি ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। 1896 সালের ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের অধিবেশনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথমবার এটি গেয়েছিলেন।

ব্যাখ্যা :  ১৯২২ সালের ৪ ঠা ফেব্রুয়ারি গোরক্ষপুরের চৌরিচৌরায় একটি শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ পুলিশের সাথে সহিংস সংঘর্ষে রূপান্তরিত হয়। বিক্ষুব্ধ জনতা সেখানে থানা পুড়িয়ে দেয়। এতে প্রায় ২২ পুলিশ

হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় ছিলেন একজন সাংবাদিক এবং সমাজসেবক । তিনি তার হিন্দু পেট্রিয়ট পত্রিকার মাধ্যমে নীলকর সাহেবদের অত্যাচারের কথা সবার কাছে তুলে ধরেন।

তিতুমীরের প্রকৃত নাম সৈয়দ মীর নিসার আলী।

[ সরোজিনী নাইডু  1925 সালে কানপুর ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের বার্ষিক অধিবেশনটির সভাপতিত্ব করেছিলেন। তিনি প্রথম ভারতীয় মহিলা এবং সামগ্রিকভাবে দ্বিতীয় মহিলা হিসাবে (এ্যানি বেস্যান্টের পরে) সভাপতিত্ব করেন।]

1939 সালে ফরওয়ার্ড ব্লক প্রতিষ্ঠিত হয় ।

[হিন্দু বিধবা পুনর্বিবাহ আইন, 1856 লর্ড ডালহৌসির আমলে প্রণীত হয়েছিল।]

1920 সালে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হওয়ার দিন অর্থাৎ 1লা আগস্ট 1920, নেতা, শিক্ষক, আইনজীবি এবং সমাজ সংস্কারক বাল গঙ্গাধর তিলক মারা যান।

ডান্ডি অভিযানকে ‘লবণ সত্যাগ্রহ’ বলা হয় ।  মহাত্মা গান্ধী আমেদাবাদের কাছে তার সবরমতী আশ্রম থেকে ডান্ডি পদযাত্রা শুরু করে 24 দিনে 240 মাইল (390 কিলোমিটার) পথ পায়ে হেঁটে ডান্ডি গ্রামে এসে বিনা-করে সমুদ্রের জল থেকে লবণ প্রস্তুত করেন। বিরাট সংখ্যক ভারতীয় তার সঙ্গে ডান্ডিতে আসেন। 1930 সালের 6 ই এপ্রিল সকাল সাড়ে 6 টার সময় গান্ধীজি লবণ আইন ভেঙে প্রথম লবণ প্রস্তুত করেছিলেন। 

[আজাদ হিন্দ ফৌজ বা ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি ইংরেজি (INA) ভারতীয় জাতীয়তাবাদীদের দ্বারা গঠিত একটি সশস্ত্র সেনাবাহিনী। ১৯৪২ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় রাসবিহারী বসু এই বাহিনী গঠন করেন। ]

মহাত্মা গান্ধী 1888 সালের 4 ঠা সেপ্টেম্বর, 18 বছর বয়সে ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন গিয়েছিলেন ।

ব্যাখ্যা :  প্রাচ্যশিক্ষাকে অনুপ্রাণিত করার জন্য ব্রিটিশ আইনজীবি ও প্রাচ্যবিদ স্যার উইলিয়াম জোন্স 1784 সালের 15 এপ্রিল “এশিয়াটিক সোসাইটি অফ বেঙ্গল” প্রতিষ্ঠা করেন। এশিয়াটিক সোসাইটি অফ বেঙ্গলের সদর দফতর ছিল কলকাতা, ভারত।

পরাধীন ভারতের প্রথম ভাইসরয় ছিলেন লর্ড ক্যানিং।

সোহান সিংহ ভকনার সভাপতিত্বে এবং হর দয়ালের নেতৃত্বে 1913 সালে যুক্তরাষ্ট্রে গ্যাডার পার্টি গঠিত হয়।

[ভারতের ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জ (1910 – 1916) 1911 সালে বঙ্গভঙ্গ বাতিল করেন।]